Your Choice
Saturday, January 1, 2011
স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাল্টান মনিটরের আলো
কম্পিউটারের কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় চোখের সমস্যা দেখা দেয়। সাধারণত মনিটারের আলো দিনে যতটুকু উজ্জ্বল দেখা যায় রাতেও ততটুকু উজ্জ্বল দেখা যায়। যার ফলে রাতে বেশি সময় কাজ করলে মনিটারের লেখা বা ছবি ঝাপসা লাগে। দিন-রাতের আলোর পরিবর্তন হয় না বলেই এ সমস্যা দেখা দেয়। ফ্লাক্স নামের একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে মনিটারের আলো নিয়ন্ত্রন করতে পারেন। মাত্র ৫৩৩ কিলোবাইটের ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি http:/ziddu.com/download/9813854/Fluxbywww.techinfo.tk.zip.html ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন। জিপ ফাইলটি আনজিপ করুন। এরপর সফটওয়্যারটি ইনস্টল করুন। সফটওয়্যারটি চালু করার পর এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করবে। দিন-রাতের আলোর পরিবর্তন সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এটি মনিটরের আলো পরিবর্ন করবে। খেয়াল করুন সবার নিচে ডানে টাস্কবারের আলোর সেটিংস নিজের ইচ্ছামতো পরিবর্তন করতে পারেন।
Monday, December 27, 2010
বাদ দিন মাউস, কিবোর্ড দিয়ে পরিচালনা করুন আপনার কম্পিউটার !!!
বাদ দিন মাউস, কিবোর্ড দিয়ে পরিচালনা করুন আপনার কম্পিউটার !!!
বিসমিল্লাহ হির রাহমানির রাহিম।
যার কিবোর্ড দিয়ে সমস্ত কাজ করতে চান তাদের জন্য বিশেষ বিশেষ কিছু এক্লুসিভ কিবোর্ড শর্টকার্ট নিয়ে আমার আজকের এই টিউন। যাইহোক কথা বাড়ালেই সমস্যা। কথায় না বাড়িয়ে কাজের কথায় আসি।
Windows key + R = Run (রান) কমান্ড
নিছে কিছু রান কমান্ডের কাজ দেখান হলো।
ALT + Tab = সচল উইন্ডেজের সুইচিং
ALT, Space, X = ম্যাক্সিমাইজ
CTRL + Shift + Esc = Task Manager
Windows key + Break = সিসটেম প্রোপার্টিজ
Windows key + F = সার্চ
Windows key + D = Hide/Display all windows
CTRL + C = copy
CTRL + X = cut
CTRL + V = paste
[Alt] মেনু সিলেক্টের জন্য
[Ctrl] + [Esc] প্রোগ্রাম মেনু
[Alt] + [F4] একটিভ উইন্ডোজ বন্ধ করা ও এপ্লি
[Alt] + [-] যে কোন একটিভ এপ্লিকেশনের কন্ট্রোল মেনু।
[F1] হেল্প ফ্রম উইন্ডোজ
Windows+M মিনিমাইজ
Shift+Windows+M আনডু মিনিমাইজ
Windows+F1 উইন্ডোজ হেল্প
Windows+Tab টাস্কবার বাটনের সার্কেল
Left ALT +left SHIFT +PRINT SCREEN……. High Contrast অন অফ হবে
Left ALT +left SHIFT +NUM LOCK……. MouseKeys অন অফ হবে
SHIFT পাঁচ বার চাপুন……. StickyKeys অন অফ হবে
NUM LOCK পাচঁ সেকেন্ড ধরে চাপুন…… ToggleKeys আট সেকেন্ড ধরে চাপুন
উইন্ডোজ XP এর ডিফল্ট কিছু
CTRL+C = কপি
CTRL+X = কাট
CTRL+V = পেস্ট
CTRL+Z = আনডু
DELETE = ডিলিট
SHIFT+DELETE = পারমান্টেলি ডিলিট (রিসাইকেল বিন- এ থাকবে না)
CTRL চেপে ড্রাগ = কপি হবে ড্রাগিং উইন্ডেজে
CTRL+SHIFT চেপে ড্রাগ = শর্টকাট তৈরি হবে ড্রাগিং উইন্ডেজে
F2 = রিনেম সিলেক্টেড ফাইল
CTRL+A = সিলেক্ট অল
F3 = সার্চ ফর সিলেক্টেড ফোল্ডার
ALT+ENTER = প্রোপার্টিজ দেখা
ALT+F4 = ক্লোজ একটিভ প্রোগ্রাম
ALT+SPACEBAR = কন্টোল মেনু
F5 = রিফ্রেস
WIN Key= স্ট্রাট মেনু
WIN Key+D = ডেক্সটপ
WIN Key+U = ইউটিলিটি ম্যানেজার
Windows key + R = Run (রান) কমান্ড
নিছে কিছু রান কমান্ডের কাজ দেখান হলো।
cmd = কমান্ড প্রোমট
iexplore + “ওয়েব এড্রেস” = IE (ইন্টারনেট ইক্সপ্লোরার)
compmgmt.msc = কম্পিউটার ম্যানেজমেন্ট
dhcpmgmt.msc = DHCP ম্যানেজমেন্ট
dnsmgmt.msc = DNS ম্যানেজমেন্ট
services.msc = সার্ভিসেস
eventvwr = ইভেন্ট ভিউয়ার
dsa.msc = ইউজার কম্পিউটারের সক্রিয় ডাইরেক্টরি
dssite.msc = সাইট ও সার্ভিসের সক্রিয় ডাইরেক্টরি
devmgmt.msc = ডিভাইস মেনেজার
msinfo32 = সিসটেমের নাড়ী নক্ষত্র
cleanmgr = ডিস্ক কিলিনাপ
ntbackup = Backup এন্ড Restore উইজার্ড
mmc = মাইক্রোসফট ম্যানেজমেন্ট কনসোল
excel = Microsoft Excel (যদি ইনস্টল থাকে)
msaccess = Microsoft Access (যদি ইনস্টল থাকে)
powerpnt = Microsoft PowerPoint (যদি ইনস্টল থাকে)
winword = Microsoft Word (যদি ইনস্টল থাকে)
frontpg = Microsoft FrontPage (যদি ইনস্টল থাকে)
notepad = নোটপ্যাড
wordpad = WordPad
calc = ক্যালকুলেটর
msmsgs = উইন্ডোজি ম্যাসেনজার
mspaint = পেইন্ট
wmplayer = উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার
rstrui = সিস্টেম রিস্টোর
netscp6 = Netscape 6.x
netscp = Netscape 7.x
netscape = Netscape 4.x
waol = আমেরিকা অনলাইন
control = Control Panel
control printers = প্রিন্টারস
Windows key + E = এক্সপ্লোরারALT + Tab = সচল উইন্ডেজের সুইচিং
ALT, Space, X = ম্যাক্সিমাইজ
CTRL + Shift + Esc = Task Manager
Windows key + Break = সিসটেম প্রোপার্টিজ
Windows key + F = সার্চ
Windows key + D = Hide/Display all windows
CTRL + C = copy
CTRL + X = cut
CTRL + V = paste
Keyboard Shortcuts
[Alt] + [Esc] রানিং এপ্লিকেশনের সুইচিং[Alt] মেনু সিলেক্টের জন্য
[Ctrl] + [Esc] প্রোগ্রাম মেনু
[Alt] + [F4] একটিভ উইন্ডোজ বন্ধ করা ও এপ্লি
[Alt] + [-] যে কোন একটিভ এপ্লিকেশনের কন্ট্রোল মেনু।
[F1] হেল্প ফ্রম উইন্ডোজ
Windows+M মিনিমাইজ
Shift+Windows+M আনডু মিনিমাইজ
Windows+F1 উইন্ডোজ হেল্প
Windows+Tab টাস্কবার বাটনের সার্কেল
এক্সসিবিলিটি শর্টকাট:
Right SHIFT আট সেকেন্ড ধরে চাপুন…….. FilterKeys অন অফ হবেLeft ALT +left SHIFT +PRINT SCREEN……. High Contrast অন অফ হবে
Left ALT +left SHIFT +NUM LOCK……. MouseKeys অন অফ হবে
SHIFT পাঁচ বার চাপুন……. StickyKeys অন অফ হবে
NUM LOCK পাচঁ সেকেন্ড ধরে চাপুন…… ToggleKeys আট সেকেন্ড ধরে চাপুন
উইন্ডোজ XP এর ডিফল্ট কিছু
CTRL+C = কপি
CTRL+X = কাট
CTRL+V = পেস্ট
CTRL+Z = আনডু
DELETE = ডিলিট
SHIFT+DELETE = পারমান্টেলি ডিলিট (রিসাইকেল বিন- এ থাকবে না)
CTRL চেপে ড্রাগ = কপি হবে ড্রাগিং উইন্ডেজে
CTRL+SHIFT চেপে ড্রাগ = শর্টকাট তৈরি হবে ড্রাগিং উইন্ডেজে
F2 = রিনেম সিলেক্টেড ফাইল
CTRL+A = সিলেক্ট অল
F3 = সার্চ ফর সিলেক্টেড ফোল্ডার
ALT+ENTER = প্রোপার্টিজ দেখা
ALT+F4 = ক্লোজ একটিভ প্রোগ্রাম
ALT+SPACEBAR = কন্টোল মেনু
F5 = রিফ্রেস
WIN Key= স্ট্রাট মেনু
WIN Key+D = ডেক্সটপ
WIN Key+U = ইউটিলিটি ম্যানেজার
নিজের ওয়েব সাইট যুক্ত করুন গুগলে আপনি গুগল খুলে.
নিজের ওয়েব সাইট যুক্ত করুন গুগলে
আপনি গুগল খুলে আপনার নাম TONOY বা মোবাইল নং (01717745270) লিখলেন এবং সার্চ বাটনে ক্লিক করে দেখলেন আপনার ওয়েবসাইট সম্পের্ক তথ্য দিচ্ছে গুগল। তাহলে কেমন লাগবে! আপনার শখের বসে বা প্রয়োজনে তৈরী করা ওয়েবসাইট আপনি গুগলে যুক্ত করতে পারেন কোন খরচ বা ঝামেলা ছাড়াই। তাতে অন্য কেউ আপনার ওয়েবসাইটের বিষয় অনুসারে খুঁজে পাবে। অর্থাৎ গুগলে আপনার দেওয়া পছন্দের কীওয়ার্ড দ্বারা সার্চ করলে আপনার ওয়েবসাইটের তথ্যসহ ওয়েবসাইটের ঠিকানা চলে আসবে। আপনি ইংরেজীর পাশাপাশি বাংলাতে কীওয়ার্ড লিখতে পারেন তাতে বাংলাতে আপনার ওয়েব সাইট খুঁজে পাওয়া যাবে।যেভাবে যুক্ত করবেন: এজন্য প্রথমে গুগলের এই www.google.com/addurl সাইটে ঢুকুন। ইয়াহুতে যোগ করতে http://dir.yahoo.com/ ইয়াহু সার্চ ইঞ্চিনে যোগ করতেঃ http://siteexplorer.search.yahoo.com/submit বিং সার্চ ইঞ্চিনে যোগ করতেঃ http://www.bing.com/docs/submit.aspx ওয়েব ডাইরেক্টরী তে সাইট যোগ করতেঃ http://www.webdirectory.com/ এবার URL: অংশে আপনার ওয়েব ঠিকানা দিন। আপনার ওয়েব ঠিকানা যদি www.almasum.blogspot.com হয় তাহলে আপনাকে www.almasum.blogspot.com লিখতে হবে। এবার Comments: অংশে কীওয়ার্ড লিখুন। এখানে আপনি আপনার নাম এবং ওয়েবসাইট সম্পের্ক (বিষয় এবং আনুসাঙ্গিক) তথ্য দিনে পারেন। এরপরে Optional: অংশের ছবিতে থাকা টেক্সট নিচের টেক্সট বক্সে লিখে Add URL বাটনে ক্লিক করলে আপনার সাইট যুক্ত হয়েছে নিশ্চিত করবে।এ মূহুর্তে আপনি সার্চ করলে আপনার সাইট পাবেন না। অন্ততঃ কয়েক দিন পরে সার্চ করে দেখুন, কি অপেক্ষা করছে গুগলে আপনার জন্য।মিসড কল অ্যালার্ট
মিসড কল অ্যালার্ট
মিসড কল অ্যালার্ট সার্ভিস আসলে কলকে একটা নির্দিষ্ট নাম্বারে ডাইভার্ট করে দেয়। ডাইভার্ট কন্ডিশনটা থাকে "IF UNREACHABLE” ডাইভার্ট টু xxxxxxxxxxx। এখন আপনার কাজ হল, If unreachable এর পরিবর্তে All calls কে ঐ নাম্বারে ডাইভার্ট করা। আমি গ্রামীণের সার্ভিস ব্যবহার করি। এটা 01700006223 তে ডাইভার্ট করে। All calls এই নাম্বারে ডাইভার্ট করতে ডায়াল করুন *002*01700006223# কাজ শেষ। এখন আপনার ফোন চালু থাকলেও কেউ কল করলে বন্ধ পাবে। কিন্তু আপনি সাথে সাথে মিসড কল অ্যালার্ট পাবেন (যেহেতু আপনার মোবাইল চালু আছে)। দরকারী কোন কল হলে সাথে সাথে কলব্যাক করতে পারবেন। আর যার কল তখন রিসিভ করতে চান না সে দেখবে আপনার ফোন বন্ধ! কলব্যাক করা আপনার ইচ্ছা!!!
এটা গ্রামীণের কথা। অন্য অপারেটরের ক্ষেত্রে আপনাকে দেখতে হবে কোন নাম্বারে ডাইভার্ট করা হচ্ছে। চেক করতে ডায়াল করুন *#62# তাহলেই কোন নাম্বারে ডাইভার্ট করা আছে দেখাবে। তারপর আগের মতই *002*xxxxxxxxxxxx#
আপনি চাইলে নাম্বার বিজি থাকলে তখন আসা কলগুলোরও অ্যালার্ট পেতে পারেন! (কল ওয়েটিং চালু না থাকলে)। সেক্ষেত্রে ডায়াল করুন *67*xxxxxxxxxxxxxxxxx# দুটো একসাথেও চালু রাখতে পারেন!
আবার আগের অবস্থায় ফিরতে চাইলে (মানে স্বাভাবিক ভাবে কল রিসিভ করতে চাইলে) প্রথম * এর পরিবর্তে # লিখে একই ভাবে ডায়াল করুন। অর্থাৎ #002*xxxxxxxxxxxx# বা #67*xxxxxxxxxxxxxxxxx#
সূত্র: http://www.somewhereinblog.net/blog/freedom71/29024500
ড্রাইভ লুকানোর একটি বিকল্প পদ্ধতি
ড্রাইভ লুকানোর একটি বিকল্প পদ্ধতি
যদি আপনার কোন প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট নির্দিষ্ট কোন ড্রাইভে থেকে থাকে তাহলে কিংবা অন্য কোন কারণে (সবার সাথে শেয়ার না করতে চাইলে), আপনি যদি চান যে কোন ড্রাইভই নিমেষের মধ্যেই লুকিয়ে
ফেলে অন্যদের হাত থেকে সুরক্ষিত রাখতে পারেন।
ড্রাইভ লুকিয়ে ফেলার পদ্ধতি (যেমন ধরুন- Registry Editor, Group Policy Editor ব্যবহার করে) কমবেশি আমরা প্রায় সকলেই জানি। কিন্তু আজকে আমি আপনাদের সাথে diskpart এর মাধ্যমে ড্রাইভ লুকানোর পদ্ধতি শেয়ার করব।
নিচে Diskpart এর মাধ্যমে ড্রাইভ লুকানোর পদ্ধতিগুলি পরপর দেওয়া হল :-
১) প্রথমে Diskpart খোলার জন্য Start > Run-এ ক্লিক করুন অথবা, উইন্ডোজ+R চেপে Run এ গিয়ে Diskpart লিখে এন্টার দিন।
২) নিচের ছবির মত একটি ডস উইন্ডো (Diskpart) ওপেন হবে।
৩) ওখানে ড্রাইভের লিস্ট দেখার জন্য list volume লিখে এন্টার দিন।
৪) এবার যে ড্রাইভটি লুকাতে চান সেটি সিলেক্ট করুন।
উদাহরন :- আপনি যদি D ড্রাইভটি লুকাতে চান তাহলে, select volume 2 লিখে এন্টার দিন।
৫) সিলেক্ট করার পর ড্রাইভটি লুকানোর জন্য remove letter drivename লিখে এন্টার দিন।
উদাহরন :- আপনি যদি D ড্রাইভটি লুকাতে চান তাহলে, remove letter D লিখুন।
৬) ব্যস হয়ে গেল।
চেক করে দেখুন, D ড্রাইভটি আর দেখতে পাবেন না। Diskpart D ড্রাইভটিকে মুছে ফেলেছে।
ও হ্যাঁ চিন্তার কিন্তু কোন কারণ নেই, আপনার সমস্ত ডকুমেন্ট নিরাপদে সংরক্ষিত থাকবে।
৭) ড্রাইভ লুকানো তো হল,
এবার পূর্বের অবস্থায় আনতে চাইলে আপনাকে সম্পূর্ণ পদ্ধতিটা আবার অনুসরণ করতে হবে
শুধুমাত্র চতুর্থ ধাপে এসে remove letter এর জায়গায় assign letter বসাতে হবে……ব্যস।
৮) প্রয়োজনে নিচের চিত্রটি অনুসরণ করুন :-
ফেলে অন্যদের হাত থেকে সুরক্ষিত রাখতে পারেন।
ড্রাইভ লুকিয়ে ফেলার পদ্ধতি (যেমন ধরুন- Registry Editor, Group Policy Editor ব্যবহার করে) কমবেশি আমরা প্রায় সকলেই জানি। কিন্তু আজকে আমি আপনাদের সাথে diskpart এর মাধ্যমে ড্রাইভ লুকানোর পদ্ধতি শেয়ার করব।
নিচে Diskpart এর মাধ্যমে ড্রাইভ লুকানোর পদ্ধতিগুলি পরপর দেওয়া হল :-
১) প্রথমে Diskpart খোলার জন্য Start > Run-এ ক্লিক করুন অথবা, উইন্ডোজ+R চেপে Run এ গিয়ে Diskpart লিখে এন্টার দিন।
২) নিচের ছবির মত একটি ডস উইন্ডো (Diskpart) ওপেন হবে।
৩) ওখানে ড্রাইভের লিস্ট দেখার জন্য list volume লিখে এন্টার দিন।
৪) এবার যে ড্রাইভটি লুকাতে চান সেটি সিলেক্ট করুন।
উদাহরন :- আপনি যদি D ড্রাইভটি লুকাতে চান তাহলে, select volume 2 লিখে এন্টার দিন।
৫) সিলেক্ট করার পর ড্রাইভটি লুকানোর জন্য remove letter drivename লিখে এন্টার দিন।
উদাহরন :- আপনি যদি D ড্রাইভটি লুকাতে চান তাহলে, remove letter D লিখুন।
৬) ব্যস হয়ে গেল।
চেক করে দেখুন, D ড্রাইভটি আর দেখতে পাবেন না। Diskpart D ড্রাইভটিকে মুছে ফেলেছে।
ও হ্যাঁ চিন্তার কিন্তু কোন কারণ নেই, আপনার সমস্ত ডকুমেন্ট নিরাপদে সংরক্ষিত থাকবে।
৭) ড্রাইভ লুকানো তো হল,
এবার পূর্বের অবস্থায় আনতে চাইলে আপনাকে সম্পূর্ণ পদ্ধতিটা আবার অনুসরণ করতে হবে
শুধুমাত্র চতুর্থ ধাপে এসে remove letter এর জায়গায় assign letter বসাতে হবে……ব্যস।
৮) প্রয়োজনে নিচের চিত্রটি অনুসরণ করুন :-
পেনড্রাইভ ফরমেট না হলে সব সময় পেন ড্রাইভ ফরমেট ...
পেনড্রাইভ ফরমেট না হলে
সব সময় পেন ড্রাইভ ফরমেট করার প্রয়োজন হয় কিন্ত ফরমেট করতে গেলে নানা রকম এরর মেসেজ আসে ফলে সহজে পেন ড্রাইভ ফরমেট করা যায় না।আজ আমি আপনাদের এইসব পেন ড্রাইভ কিভাবে ফরমেট করতে হয় তা জানাব।
পদ্ধতি ১:
(১)প্রথমে My computer এ যেয়ে right click করুন।
(২)তারপরে Manage এ ক্লিক করুন।দেখবেন computer Management window
আসবে।
(৩)এবার Diskmanagement এ ক্লিক করুন।
দেখবেন আপনার ড্রাইভ গুলো শো করছে।
(৪)এবার আপনার পেনড্রাইভ সিলেক্ট করে রাইট ক্লিক করুন।
(৫)তারপরে Fomat এ ক্লিক করুন।
পদ্ধতি ২:
(১)প্রথমে স্টাট বাটন থেকে রানে ক্লিক করুন
(২)তারপরে cmd লিখুন
(৩)এবার কমান্ড প্রমপ্টের মধ্যে লিখুন
convert g:/fs:ntfs লিখে ইন্টার চাপুন।
[এখানে g আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটার]
(৪)এর পরে পেনড্রাইভ নরমাললি ফরমেট করুন ।
পদ্ধতি ৩:
(১)রান অপশনে যেয়ে Regedit লিখুন
(২)তারপরে যান Mycomputer>HKEY_LOCAL_MACHINE>SYSTEM>CurrentControlset>Control>Storage Device Policies
(৩)ডিলেট করুন Storage Device Policies এই অপশনটি।
(৪)তারপর নরমাললি পেনড্রাইভ ফরমেট করুন।
আশা করছি উপরের দেওয়া পদ্ধতি গুলো দিয়ে আপনি আপনার পেনড্রাইভ ফরমেট করতে পারবেন।এর মধ্যে প্রথম দুইটি পদ্ধতি দিয়ে আপনি আপনার পেনড্রাইভ ফরমেট দেওয়ার চেষ্টা করবেন।আর ৩ নং পদ্ধতিটি পেনড্রাইভ রাইট প্রোটেকটেড হয়ে গেলে কাজে লাগে।এরপরও যদি কাজ না হয় তাহলে সেফ মুডে যেয়ে
পেনড্রাইভ ফরমেট দেওয়ার চেষ্টা করবেন তাও যদি না হয়
তাহলে লিনাক্স বা এর কোন ডিষ্ট্রো দিয়ে চেষ্টা করে দেখতে
পারেন।এরপরও যদি না হয় তাহলে আর কি বলব?আপনাদের জানা কোন পদ্ধতি থাকলে জানিয়েন।
তবে পেনড্রাইভ যত ফরমেট না দেওয়া
যায় ততই ভাল।একটু সতর্কতার সাথে ব্যবহার করলে
পেনড্রাইভ ফরমেট দেওয়া লাগবেনা।
Subscribe to:
Posts (Atom)